Saturday, July 28, 2012

কিভাবে আপনার আইপি হাইড করবেন?

অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন কারণে দেশীয় আইপি সমূহ হাইড করে অন্যদেশের আইপি ব্যবহার করতে হয়।অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে বাংলাদেশী আইপি সনাক্ত করলেই সাইট প্রদর্শিত হয় না।বাংলাদেশী ব্রডব্যান্ড বাদে অন্য সকল ইন্টারনেট প্রোভাইডারসমুহ ইউজারদের নির্দিষ্ট আইপি না দেয়ার কারণে অনেক সাইটে একই আইপি ব্যবহারকারী রেজিস্ট্রেশান করায় আইপিই ব্লক হয়ে যায়।এই কারণে অনেক ব্ল্যাকলিষ্ট আইপি বাংলাদেশী হওয়ায় অনেকে সাইটেই বাংলাদেশী আইপি ব্লক করে দেয়া হয়েছে।এছাড়াও অনেক সময় নিজের পরিচয় লুকানোর জন্য প্রক্সি আইপি অনেকের ব্যবহার করতে হয়। আইপি হাইড করার অনেক সফটওয়্যার আছে কিন্তু বেশীরভাগেই প্রিমিয়ার উচ্চমুল্যের।আজ আমরা কিভাবে ব্রাইজারের সাহায্যে আইপি পরিবর্তন করতে পারি সেটি দেখব।

প্রক্সি আইপি সংগ্রহঃ

প্রক্সি আইপির অনেকগুলো সাইট আছে।আপনি গুগলে free proxy list লিখে  সার্চ দিলেই পাবেন।বোঝার সুবিধার জন্য  hidemyass থেকে প্রক্সি আইপি সংগ্রহ করার নিয়ম বললাম।প্রথমে এই লিংক যান ।এখান থেকে সবচেয়ে সবচেয়ে ভাল স্পিড এবং কালেনশান টাইমের একটি আইপির নাম্বার ও পোর্ট সংগ্রহ করুন।যদি নির্দিষ্ট দেশের আইপি চান তাহলে Proxy country থেকে দেশ সিলেক্ট করে দিয়ে Update Result এ ক্লিক করলে সেই দেশের প্রক্সি আইপিসমুহ পাবেন।সব আইপি কাজ নাও করতে পারে সেক্ষেত্রে ওই আইপি বাদ দিয়ে অন্য একটা দিয়ে চেষ্টা করুন।



মজিলা ফায়ারফক্স


উপরে টুলবার থেকে Tools>Options> Advanced>Network>Connection>Settings>Manual Proxy configuration তে গিয়ে নীচের চিত্রের মত আইপি সংগ্রহ করে পোর্ট সহ বসিয়ে Ok বাটনে ক্লিক করলেই প্রক্সি একটিভ হয়ে যাবে।



গুগল ক্রোমঃ


ডানকোণায় Settings>Under the Hood>Network>Change proxy settings>LAN Settings (যদি ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করেন) এ গিয়ে নীচের চিত্রের মত প্রক্সি সেট করে দিতে পারেন।যদি মডেম কিংবা ডায়ালাপ ব্যবহার করেন তাহলে ওই Connection পেজ থেকে মডেম সেটিংস এ গিয়ে প্রক্সি সেট করে দিতে পারবেন।




 ওয়েব প্রক্সি ব্যবহারঃ

এই পদ্ধতিগুলো ঝামেলার মনে আপনি ওয়েব প্রক্সি ব্যবহার করতে পারেন।অনেক ওয়েবসাইট আছে সেগুলো দিয়ে আপনি ব্লক করা সাইট ভিজিট করতে পারেন।যেমন, hidemyass.com,adsfreeproxy.com।এই সাইটগুলো দিয়ে আপনি খুব সহজেই ব্লক হওয়া সাইট ভিজিট করতে পারবেন।ওইসব সাইটে গিয়ে শুধু URL এর জায়গায় যেই সাইট ভিজিট করতে চান তাই ঠিকানা দিয়ে Ok বাটনে ক্লিক করলেই হবে।

ফ্রিল্যান্সিং- যারা নতুন তাদের জন্য বিস্তারিতভাব [অনলাইন আয় Minuteworkers]

ফ্রিল্যান্সিং করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন। এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত ! হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয় না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে কাজ শুরু করে দিতে পারেন।এখানে আপনি অনেক রকম কাজ পাবেন, যে টা আপনার জন্য সুবিধাজনক মনে হবে সেই কাজটি গ্রহন করুন।আপনি যদি সঠিকভাবে শেষ করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে টাকা পরিশোধ করবে।আপনি যদি বুঝেন কোন কাজ সফলভাবে করতে পারবেন না তাহলে সেই কাজটি গ্রহন না করাই ভাল।সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা।আয়ের পরিমান ১০ ডলার পূর্ন হলেই পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়।আপনি ২ ডলারও এলার্টপে এবং পেপাল এর মাধ্যমে উঠাতে পারবেন।
রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নিচের লিংক অনুসরন করুন Minuteworkers

কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।

২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।

৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।

৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।

৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।


কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
এই সাইটে কাজ করার সময় কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলে ঝামেলাপূর্ণভাবে কাজ করতে পারবেন
• কোন অবস্থাতেই একাধিক একাউন্ট তৈরি করার উচিৎ নয়। একজন ব্যবহারকারী একাধিক একাউন্ট তৈরি করলে তার সবগুলো একাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়।
• কাজ না বুঝে কখনও কাজ জমা দিবেন না। প্রতিটি কাজের শেষে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ পছন্দ হলে “Satisfied” দিবে, অথবা অপছন্দ হলে “Not Satisfied” রেটিং দিবে।
• কাজের প্রমাণ হিসেবে কখনও ভূয়া তথ্য প্রদান করবেন না
অর্থ উত্তোলন:
• শুধুমাত্র “Accepted Proof” রেটিং পেলেই সেই কাজের টাকা আপনার একাউন্টের ব্যালেন্সের সাথে যুক্ত হবে।
• 2 টি পেমেন্ট পদ্ধতির (Alertpay/Paypal) যে কোনটিতে টাকা তুলতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিতে হয়।
There are 2 options to withdraw:
1. $2 ($0.10 per dollar withdraw fees)
2. $10 (no withdraw fees required)
• একাউন্টের ব্যালেন্স Minimum $2 টাকা তুলতে পারবেন।
Additional Features: Earn from Minuteworker’s Forum (Limited Offer)
আর অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই এখানকার Forum এ জইন করবেন, কারন এখানে Forum এ আপনি কিছু পোস্ট করলেও $০.০১ করে পাবেন এবং $২ হলে একই ভাবে উঠাতে পারবেন।

এক্সপি জেনুইন করুন এক ক্লিকে ও সেই জেনুইন করার ফাইল বানান নিজেই

এক্সপিতে আবার ফিরে এলাম কিছু কাজের জন্য, আগে হাল্কা পাতলা ইউস করেছি তবে সেভেন যেভাবে করেছি সেভাবে না, সাইড অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ছিল। তবে এবার একটু বেশিই কাজে লাগবে।
উইন্ডোজ ইউস মানেই তো ক্র্যাক, আর আমার আবার ক্র্যাক করার নতুন সব সিস্টেম ঘাঁটাঘাঁটি করতে ভালো লাগে। আজ নতুন একটা সিস্টেম আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, আমি সার্ভিস প্যাক ২ ও ৩ এ সফলভাবে এই কাজ করেছি ! আশা করি আপনারা চেষ্টা করলেও পারবেন ।।

জেনুইন কিভাবে করবেন


এই ফাইলটা ডাউনলোড করুন, করে extract করুন! নিচের ছবির মত ৪টা ফাইল পাবেন।


Run এ ডাবল ক্লিক করুন! হয়ে গেলো আপনার উইন্ডোজ জেনুইন ! হে হে হে ! :D

জেনুইন নাকি কিভাবে চেক করবেন


MGADiag এ ডাবল ক্লিক করে রান করেন।


নিচের ছবির মত আসবে, “Continue” করুন।


তাহলে সবুজ কালিতে দেখাবে জেনুইন কিনা



সিরিয়াল কি যেভাবে চেঞ্জ করবেন


Run.bat ফাইল এ যে সিরিয়াল কি দেয়া আছে, সেটা কাজ নাও করতে পারবে, এর জন্য সিরিয়াল কি চেঞ্জ করতে হবে। আমি ১০০টা সিরিয়াল কি দিয়ে দিয়েছি, আর নেট এ সিরিয়াল কি পাওয়া ব্যাপার না, তবে যেভাবে সিরিয়াল কি টা চেঞ্জ করবেন তা হল–

Run.bat নামের ফাইলে রাইট ক্লিক করে ইডিটে ক্লিক করুন ওখানে যেই নাম্বারটা আছে সেটা বদল করে নিউ নাম্বার দিয়ে দিন তার পর সেভ করে Run.bat ফাইলটি আবার ডাবল ক্লিক করুন, হয়ে যাবে।চেক করতে চাইলে আগের মত চেক করে নিন।


এবার এই কোড বানান নিজেই


১// নোটপেড ওপেন করে নিচের কোড গুলো ChangeKeyXP.vbs নামে সেভ করুন।


ON ERROR RESUME NEXT

if Wscript.arguments.count<1 then
Wscript.echo "Script can't run without VolumeProductKey argument"
Wscript.echo "Correct usage: Cscript ChangeKeyXP.vbs ABCDE-FGHIJ-KLMNO-PRSTU-WYQZX"
Wscript.quit
end if

Dim VOL_PROD_KEY
VOL_PROD_KEY = Wscript.arguments.Item(0)
VOL_PROD_KEY = Replace(VOL_PROD_KEY,"-","") 'remove hyphens if any

for each Obj in GetObject("winmgmts:{impersonationLevel=impersonate}").InstancesOf ("win32_WindowsProductActivation")

result = Obj.SetProductKey (VOL_PROD_KEY)

if err <> 0 then
WScript.Echo Err.Description, "0x" & Hex(Err.Number)
Err.Clear
end if

Next
২// এখন নিচের কোড গুলো নতুন একটা নোটপেড অপেন করে Run.bat নামে সেভ করুন
Cscript ChangeKeyXP.vbs BKQW7-3JYTB-D26TX-DHPDM-3MTKG
৩// জেনুইন করতে চাইলে Run.bat নামের ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন। জেনুইন চেক করতে ও সিরিয়াল কি চেন্জ করুন আগের মত করে।
ভালো থাকুন সবাই

Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার

Professional Banner Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —1
প্রথমে 500×300 pixels সাইজের সাদা কালারের নতুন ডকুমেন্ট নিন।
step 1 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —2
এবার লেয়ার প্যাটান থেকে Create A New Layer ক্লিক করুন এবং  Rectangle Tool  সিলেক্ট করুন। Radius: 5 px  color = 6d9e1e সেট করুন। নিচির মত ড্র করুন।
step 2 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —3
লেয়ার প্যাটান এ Add a Layer Style  থেকে  Gradient Overlay  ক্লিক করুন । Blend Mode = Soft Light , Opacity = 73% , Reverse এ ক্লিক করুন।
step 3 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —4
এবার উপরের ডিজাইন করার পালা। Ctrl + left click করুন Layer1 এ। Rectangular Marquee Tool  সিলেক্ট করুন। এর পর Alt কী চেপে উপরে ড্রক করুন। এবং Delete করুন।  
step 4 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —5
লেয়ার প্যাটান থেকে Create A New Layer ক্লিক করুন। Paint Bucket Tool দিয়ে সিলেক্ট কৃত অংশে ফিল করুন।  সিলেকশন বাতিল করার জন্য Ctrl+D কমান্ড দিন।
step 5 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —6
এবার  banner_alarm.pngDownload  ) ফাইলটা ওপেন করুন। Ctrl+T  কমান্ড ব্যবহার করে ইমেজকে বড় ছোট করতে পারেন।
step 6 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —7
Horizontal Type Tool  সিলেক্ট করুন। TechTweets Hot News !!!  টাইপ করুন।
step 7 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —8
লেয়ার প্যাটান থেকে Create A New Layer ক্লিক করুন। Custom Shape Tool  সিলেক্ট করে Shape = Sun1 সিলেক্ট করুন।
step 8 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —9
Custom Shape Tool  দিয়ে নিচের মত ড্র করুন।
step 9 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —10
Layer4 সিলেক্ট থাকা অবস্থায় , Layer1 এ Ctrl+ left click  করুন। এবং Ctrl+Shift+I কমান্ড দিন। Delete কী প্রেস করুন।
step 10 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —11
সিলেকশন বাতিল করার জন্য Ctrl+D কমান্ড দিন। layer mode = Soft Light , opacity = 20%. সেট করুন।
step 11 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —12
Horizontal Type Tool সিলেক্ট করুন এবং We Offer :- Nice and Excellent WorkShop লিখুন।
step 12 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —13
এখন আর একটু ডিজাইন করি, লেয়ার প্যাটান থেকে Create A New Layer ক্লিক করুন। Rounded Rectangle Tool সিলেক্ট করুন । Radius: 2 px , color = 69990d সেট করুন।
step 13 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
Step —14
Horizontal Type Tool সিলেক্ট করুন । To Know Moor Just Click Me লিখুন।
step 14 Photoshop এ তৈরী করুন প্রফেশনাল ব্যানার
তো আরকি হয়েগেল প্রফেশনাল ব্যানার তৈরী

খুব সহজে ও দ্রুত আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে বেশ কয়েকটি সাইটের সার্চ ক্যাটাগরিতে যুক্ত করুন


Search খুব সহজে ও দ্রুত আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে বেশ কয়েকটি সাইটের সার্চ ক্যাটাগরিতে যুক্ত করুন
বন্ধুরা আপনারা সকলে কেমন আছেন । আশা করি ভাল আছেন ।
আমাদের প্রায় সকলেরই ছোট বড় ব্লগ বা ওয়েবসাইট রয়েছে । আমরা আমাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে বিস্তার করার জন্য নানা রকম কৌশল অবলম্বন করে থাকি । তার মধ্যে একটি কোশল হল সার্চ ক্যাটাগরির মাধ্যমে বিস্তার করা । সার্চ ক্যাটাগরি বলতে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট Google, Yahoo বা অনান্য বিভিন্ন সার্চিং সাইটে যুক্ত করা । সার্চিং সাইট গুলোতে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে যুক্ত করলে ব্লগ বা ওয়েবসাইট সার্চ করা মাত্র তা অতি সহজেই সকলে পেয়ে যাবে ।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য সুন্দর একটি সাইট উপহার দেব । এই সাইটটির মাধ্যমে আপনি অতি সহজে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে
  • Yahoo
  • Google
  • Bing
  • Alo.
  • Lycos
  • Go
  • Web Crawler
  • Excite
  • Altavista
  • Dogpile
সাইট গুলোর সার্চ ক্যাটাগরিতে যুক্ত করতে পারবেন ।
প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন ।   সাইটটিতে ঢুকে গেলে দুটি বক্স দেখতে পাবেন । এখন প্রথম বক্সে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের নাম বসান এবং দ্বিতীয় বক্সে আপনার ই-মেইল ID বসান এবং Submit এ ক্লিক করুন । আপনার কাজ শেষ এখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে সার্চ করে দেখুন । সার্চের আগে আপনার সাইট চলে আসবে ।

বাড়তি ওজন কমানোর কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি

বাড়তি ওজন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ওজন কমান প্রাকৃতিক নিয়মে। এ নিয়ম স্বাস্থ্যসম্মত ও ঝুঁকিবিহীন। কয়েকটি কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে ওজন কমান আর ঝুঁকিমুক্ত থাকুন বিভিন্ন মারাত্মক রোগ থেকে।
তাজা ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি হলো কম ক্যালরিযুক্ত খাদ্য, তাই যাঁদের ওজন বেশি তাঁদের বেশি করে এগুলো খাওয়া উচিত।
 বাড়তি ওজন কমানোর কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি
 অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
 দুধযুক্ত খাবার, যেমন: পনির, মাখন—এগুলো পরিহার করতে হবে। কারণ, এগুলো উচ্চ চর্বিযুক্ত। সঙ্গে মাংস ও আমিষজাতীয় খাবারও নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে।
 উচ্চ শর্করাসমৃদ্ধ খাদ্য, যেমন—চাল, আলু অবশ্যই নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে, আর গম (আটা) খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
 তিক্ত স্বাদযুক্ত সবজি ও করলা খুবই কার্যকর বাড়তি ওজন কমানোর জন্য।
 মসলাজাতীয় খাবার, যেমন: আদা, দারচিনি, কালো মরিচ—এগুলো প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে। মসলাজাতীয় খাবার হলো ওজন কমানোর কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি।
 ঘরোয়া পদ্ধতিতে ওজন কমানোর আরেকটি ভালো উপায় হলো মধু খাওয়া। মধু দেহের অতিরিক্ত জমানো চর্বিকে রক্ত চলাচলে পাঠিয়ে শক্তি উৎপাদন করে, যা ব্যবহূত হয় দেহের স্বাভাবিক কার্যকলাপে। মধু খাওয়া প্রথমে শুরু করতে পারেন অল্প পরিমাণে, যেমন—এক চামচ বা ১০০ গ্রাম, যা হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস দিয়ে খেতে পারেন।
 যাঁরা পথ্য নিয়ন্ত্রণের নিয়ম মেনে চলেন বা দিনের পর দিন উপবাস করেন ওজন কমানোর জন্য, তাঁদের জন্য মধু ও লেবুর রস খুবই উপকারী।
এটি কোনো ধরনের শক্তি ও ক্ষুধা নষ্ট না করে। এ ধরনের চিকিৎসায় এক চামচ টাটকা মধুর সঙ্গে আধা চামচ কাঁচা লেবুর রস আধা গ্লাস হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে প্রতিদিন কয়েকবার খেতে হবে।
 বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয় খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এ জন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজন কমাতে। এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।

 শারীরিক ব্যায়াম হলো ওজন কমানোর সবচেয়ে কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। ব্যায়াম শরীরের জমাকৃত ক্যালরি ব্যবহার করতে সাহায্য করে, যা চর্বি হিসেবে জমা থাকে। তা ছাড়া ব্যায়াম পেশির টান কমায় এবং শক্তি বৃদ্ধি করে। ব্যায়াম শুরু করতে পারেন হাঁটাচলা করে, যা আস্তে আস্তে দৌড়ানো, সাঁতার কাটা ও অন্যান্য শারীরিক কসরত করে নিয়মিতভাবে চালিয়ে যেতে পারেন।
 পাশাপাশি পথ্য নিয়ন্ত্রণের এ নিয়ম মেনে চলতে পারেন। পরিমাণমতো ভাগ করে প্রতিদিন খাবার খাবেন এবং অবশ্যই যেন প্রতিটি ভাগ অল্প পরিমাণে হয়। প্রতিটি ভাগে যে পরিমাণ ভাত থাকবে, তা যেন কোনোভাবেই এক মুঠের বেশি না হয়। নিয়মিতভাবে ছোট ছোট ভাগে (চার-পাঁচ ঘণ্টা অন্তর) খাবার খেলে আপনার খাবার পরিপাক ও রাসায়নিক রূপান্তর বাড়বে, যা দেহে চর্বির জমাট বাঁধায় বাধা দেবে। সঙ্গে অবশ্যই ব্যায়াম চালিয়ে যাবেন আপনার বর্ধিত ওজন কমাতে।
খুবই সাধারণ ও উপকারী এই নিয়মগুলো মেনে চলুন আর ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করুন।

Friday, July 27, 2012

পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন।
মহান আল্লাহ্‌র অশেষ কৃপায় এই তথ্য প্রযুক্তির ব্লগে ,  মহান আল্লাহ্‌ ঘর কাবা শরীফ নিয়ে কিছু তথ্য লিখতে পেরে সত্যি নিজে কে ধন্য মনে করছি । আজ এই মিডিয়া , ইন্টারনেট , তথ্য প্রযুক্তির যুগের এর আবাদানে , সে মক্কা সৌদি আরব থেকে সরাসরি লাইভ দৃশ্য্কেত  আমরা টেলিভিশনে দেখতে পাই । অনেক অজানা কে জানতে পেরেছি । একবার ভাবুন তো যদি ভিডিও ক্যমেরা বা হাণ্ডি  কেম  , না আবিস্কার হতো একটি বার ভাবুন তো  ইন্টারনেট  বলতে কিছু না থাকতো । তবে আমাদের অনেক জানা অজান রয়ে যেত । মানুষের হাতের এতো বিশাল প্রযুক্তির ছোঁয়ার গড়ে তোলার সৃষ্টির পিছনে একজন এর অবদান আছে । আর তিনি হলে মহান আল্লাহ্ । ‌
আল্লাহ্‌ কাবা শরীফ কে সম্মানিত ঘর ও মানুষকে টিকে থাকার কারন হিসাবে সৃষ্টি করেছেন ( সূরা মায়েদা ৯৭ ) অনেক মানুষ এর মনে চাই ঈশ একটি বার মহান আল্লাহ্‌ ঘর

কাবা শরিফের ইতিহাস

 কাবা শরিফ মহান আল্লাহতালার এক অপূর্ব সৃষ্টি। প্রতি বছর লাখ লাখ মুসলমান কাবাঘর তাওয়াফ করতে মক্কা গমন করেন। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারা কাবাঘর নির্মাণ করেন। কাবাঘরকে লক্ষ্য করে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনের সূরা আল-ইমরানের ৯৬ আয়াতে বলেন, ‘নিশ্চয়ই সর্বপ্রথম ঘর যা মানুষের ইবাদত গা রূপে নিরূপিত হয়েছে, তা ওই ঘর যা মক্কাতে অবস্থিত। 


হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, চতুর্থ আকাশে বা দুনিয়ার নিকটবর্তী আসমানে আকরিক পাথর দ্বারা নির্মিত একটি মসজিদ রয়েছে যার নাম বাইতুল-ইজ্জত  যাকে বাইতুল মামুরও বলা হয়। এটি কাবা শরীফের বরাবরে দুনিয়ার নিকটবর্তী আকাশে ফেরেশতাদের ইবাদতগাহ।
ফেরেশতারা এখানে আল্লাহ পাকের ইবাদতে মগ্ন থাকে। মুসলিম জাতির আদি পিতা হজরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। তখন আল্লাহ্ পাকের হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল মামুনের  নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন।

হজরত আদম (আ.)-এর ছেলে হজরত শীষ (আ.) ওই নকশার উপর ভিত্তি করে ওই স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। এ মসজিদই আমাদের বাইতুল্লাহ  বা আল্লাহর ঘর। মক্কা শরীফের প্রসিদ্ধ স্থানসমূহ কাবা শরীফঃ কাবাঘর পৃথিবীর সর্বপ্রথম ঘর। কাবা বা আল্লাহর ঘর, কাবা শরীফ পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থিত।

17530 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।

কাবা শরীফ বা আল্লাহর ঘরখানা বর্গাকৃতির।  কাবাঘরের উচ্চতা ৩৯ ফুট ৬ ইঞ্চি। এর পূর্ব দেওয়াল ৪৮ ফুট ৬ ইঞ্চি, পশ্চিম দেওয়াল ৪৬ ফুট ৫ ইঞ্চি, উত্তর দেওয়াল (হাতিমের পাশ) ৩৩ ফুট এবং দক্ষিণ দেওয়ালে (কালো পাথর কর্নার থেকে ইয়েমেনি কর্নার) ৩০ ফুট। (ইবরাহিমিক ফাউন্ডেশন) এ পবিত্র ঘরখানা মানব কল্যাণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আল্লাহর ঘর কাবা শরীফ সর্বোত্তম বরকতময় অর্থাৎ সব বরকতের আঁধার।

17530 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।

এখানে আল্লাহ তাআলার অনেক প্রকাশ্য নিদর্শনাবলী রয়েছে যেমন মাকামে ইবরাহিম, সাফা পাহাড়, মারওয়া পাহাড়, জমজম কূপ ইত্যাদি।


 পবিত্র কাবা  ঘড়ের ভিতরের দৃশ্য ডা. মুজ্জামিল সিদ্দিকি, প্রেসিডেন্ট, ইসলামিক সোসাইটি, উত্তর আমেরিকা (আইএসএনএ) সৌভাগ্যক্রমে তিনি ১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে এ পবিত্র ঘরখানার ভেতরে যাওয়ার সুযোগ পান। তিনি সাউন্ড ভিশনের সাক্ষাতকালে কাবাঘরের ভেতরের বর্ণনায় যা বলেন, তার কিছু অংশ এখানে উল্লেখ করা হলো- ১. কাবা ঘরের ভেতরে কোনো ইলেকট্রিক লাইট নাই। ২. এ ঘরের মেঝে এবং ওয়াল মার্বেল পাথর দ্বারা নির্মিত। ৩. এ ঘরের কোনো জানালা নাই। ৪. কাবা ঘরের ১টি মাত্র দরজা।
আল্লাহ পাকের পবিত্র কাবা ঘরটির দরজা হাজরে আসওয়াদের পাশে কাবা ঘরের পূর্ব পাশে অবস্থিত। হাজরে আসওয়াদঃ হাজরে আসওয়াদ শব্দের অর্থ কালো পাথর। কাবাঘরের দক্ষিণ-পূর্ব কর্নারে সিনা বরাবর উঁচুতে দেওয়ালের কোনো রূপার বৃত্তে গাঁথা কালো পাথরকে হাজরে আসওয়াদ পাথর বলে এটি বেহেশতের একটি পাথর। বেহেশত হতে আসার সময় এটি দুধের মতো সাদা ছিল। কিন্তু বনি আদমের গোনাহ্ এটিকে কালো বানিয়ে ফেলেছে। এটি চুম্বন করা সুন্নত কিন্তু চুম্বন করতে গিয়ে কাউকে কষ্ট দেওয়া গুণাহ। বর্তমানে এখানে প্রচণ্ড ভিড় থাকে। তাই এ ধরনের পরিস্থিতিতে দূরে থেকে হাত দ্বারা ইশরায় চুম্বন করা বাঞ্ছনীয়। হাজরে আসওয়াদ এবং চৌকাঠ ছাড়া বাইতুল্লাহ শরীফের অন্য কোনো জায়গায় চুমু খাওয়া জায়েজ নয়। মুলতাজামঃ কাবাঘরের দরজা ও হাজরে আসওয়াদ পাথরের মধ্যবর্তী স্থান।

এটি দোয়া কবুলের স্থান। তাওয়াফ সমাপনের পর সম্ভব হলে বুক, চেহারা দেওয়ালে লাগাবেন এবং আঁকড়ে ধরবেন (যদি সুগন্ধি ব্যবহার না করে থাকেন)। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি এ স্থানে যে দোয়াই করেছি তা কবুল হয়েছে। আপনি যেহেতু ইহরাম অবস্থায় আছেন সেহেতু কাবা শরীফে মোড়ানো চাদর যেন আপনার মাথা বা চুলকে স্পর্শ না করে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। রোকনে ইয়ামেনীঃ কাবাঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে এটি অবস্থিত। যেহেতু এটি ইয়ামিনের দিকে অবস্থিত তাই একে রোকনে ইয়ামেনী বলা হয়। তাওয়াফের সময় এটিকে ডান হাত দ্বারা স্পর্শ করতে হয়, তবে না পারলে কোনো ইশারা করার প্রয়োজন নেই। রোকনে শামীঃ কাবাঘরের উত্তর-পশ্চিম কোণ, যা সিরিয়ার দিকে অবস্থিত। হাতিমঃ কাবাঘরের উত্তর দিকে অবস্থিত অর্ধ বৃত্তাকারের কাঁধ পর্যন্ত উঁচু দেওয়াল ঘেরা স্থানকে হাতিম বলে। এটি কাবাঘরের অংশবিশেষ।17530 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।

17530 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।

নবী করিম (সা.) নবুয়াত লাভের কিছুকাল পূর্বে কুরাইশরা কাবাঘরকে নতুন করে নির্মাণের ইচ্ছাপোষণ করেন। তখন সর্বসম্মতিক্রমে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, নির্মাণ কাজে শুধু হালাল উপায়ে রোজগার করা টাকাই খরচ করা হবে। কিন্তু তাদের পুঁজি কম থাকায় উত্তরদিকে সাবেক বাইতুল্লাহ্ থেকে কিছু জায়গা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এ স্থানকে দেওয়াল দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।

এ দেওয়াল ঘেরা অংশকেই হাতিম বলে। তওয়াফের সময় এর বাইর দিয়ে তওয়াফ করতে হয়। মাকামে ইবরাহীমঃ কাবাঘরের দরজা বরাবর আনুমানিক ১০/১২ হাত পূর্বদিকে গম্বুজ আকৃতির একটি স্বচ্ছ ঘরকে মাকামে ইবরাহীম বলে। এ গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘরটির মধ্যে সংরক্ষিত পাথরে হজরত ইবরাহীম (আ.) এ পাথরে দাঁড়িয়ে কাজ করতেন। আল্লাহর কুদরতে পাথরখানা প্রয়োজনমতো উপরে এবং নিচে উঠানামা করত।

 মিজাবে রহমতঃ বায়তুল্লাহর উত্তর দিকের ছাদে (হাতিমের মাঝ বরাবর) যে নালা বসানো আছে তাকে মিজাবে রহমত বলে। এ নালা দিয়ে ছাদের বৃষ্টির পানি নিচে পড়ে। জমজম কূপঃ মসজিদুল হারামের ভেতরে বায়তুল্লাহ্ শরীফের নিকট একটি প্রসিদ্ধ ফোয়ারার নাম জমজম কূপ। সর্বোত্তম ত্যাগের বিনিময়ে হজরত হাজেরা (আ.) এবং তার শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.) এর প্রতি আল্লাহর পাকের রহমতের নিদের্শন স্বরূপ সৃষ্টি হয়েছিল জমজম কূপ। দুনিয়াতে আল্লাহ্ তায়ালার যতগুলো নিদর্শন রয়েছে তার মধ্যে জমজম কূপ অন্যতম। জমজম কূপটি হাজরে আসওয়াত থেকে ৫৪ ফুট দূরে অবস্থিত। এর গভীরতা সমতল ভূমি থেকে ৪৬ ফুট। মুখের বেড় ১৬ ফুট এবং ব্যাস ৫ ফুট। এ কূপের পানি সর্বাপেক্ষা স্বচ্ছ, উৎকৃষ্ট, পবিত্র এবং বরকতময়। এ কূপের পানি শুধু পিপাসাই নিবারণ করে না, বরং এ পানি দ্বারা ক্ষুধাও নিবৃত হয়। রাসূলে করিম (সা.) নিচে এ সম্বন্ধে বলেছেন,  এ পানি শুধু পানীয় নয় বরং খাদ্যের অংশ এবং এতে পুষ্টি রয়েছে। সাফা পাহাড়ঃ বায়তুল্লাহর দক্ষিণ দিকে অবস্থিত একটি ছোট পাহাড়।

যেখান থেকে হাজীদের সায়ী আরম্ভ করতে হয়। মারওয়া পাহাড়ঃ বায়তুল্লাহ্ শরীফের পূর্ব উত্তর কর্নারে ছোট একটি পাহাড়। যে স্থানে সায়ী সমাপ্ত হয়। সাফা পাহাড় এবং মারওয়া পাহারের দূরত্ব আনুমানিক ৪৫০ মি. যা সাত চক্কর দিলে সোয়া তিন কি. মি. পথ অতিক্রম করা হয়। মায়লাইনে আখজারাইনঃ সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝখানে মসজিদুল হারামের দেওয়ালে স্থাপিত দুটি সবুজ বাতি দ্বারা নির্ধারিত স্থান। একে  মায়লাইনে আখজারাইন  বলা হয়। এ স্থানে সায়ী পালনকারীদের দৌড়ে পার হতে হয়। তবে মহিলারা স্বাভাবিকভাবে হেঁটে চলবে। মাওলিদুন নবী বা হুজুর পাকের জন্মস্থানঃ এখানেই অবস্থিত আখেরি নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) এর জন্মস্থান। বর্তমানে এ স্থানটি পাঠাগার হিসেবে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

কাবা শরীফ

কাবা শরীফের উচ্চতা পূর্ব দিক থেকে ১৪ মিটার, পশ্চিম ও দক্ষিন দিক থেকে ১২.১১ মিটার এবং উত্তর দিক থেকে ১১.২৮ মিটার। এর ভেতরের মেঝে রঙ্গিন মার্বেল পাথরে তৈরী। এর সিলিংকে তিনটি কাঠের পিলার ধরে রেখেছে। প্রতিটি পিলারের ব্যাস ৪৪ সে.মি.। কাবা শরীফের দুটি সিলিং রয়েছে। এর ভেতরের দেয়ালগুলি সবুজ ভেলভেটের পর্দা দিয়ে আবৃত। এই পর্দাগুলি প্রতি তিন বছর পর পর পরিবর্তন করা হয়। এর ছাদে ১২৭ সে.মি লম্বা ও ১০৪ সে.মি. প্রস্থের একটি ভেন্টিলেটার আছে যেটি দিয়ে সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করে। এটি একটি কাচ দিয়ে ঢাকা থাকে। যখন কাবা ঘরের ভেতর ধোয়া হয় তখন এই কাচটি খোলা হয়। কাবা ঘরের ভেতর প্রতি বছর দুবার ধোয়া হয়, শাবান মাসের ১৫ তারিখ এবং মহররম মাসের মাঝামঝি সময়। মেঝে এবং দেয়াল গোলাপ আতর মিশ্রিত জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয়। ধোয়ার পরে মেঝে এবং দেয়াল সাদা কাপড় ও টিসু দিয়ে মোছা হয়। এরপর দেয়ালগুলি পারফিউম দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়। কাবা শরীফের কালো কাপড়ের আবরনটি(কিশওয়া) প্রতি বছর ৯ই জিলহজ্জ পরিবর্তন করা হয়। — সুত্র : সৌদি গেজেট, ৩ জানুয়ারী, ২০১০।
wh 147956333 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ । 

কাবা শরীফ

কাবা শরীফের উচ্চতা পূর্ব দিক থেকে ১৪ মিটার, পশ্চিম ও দক্ষিন দিক থেকে ১২.১১ মিটার এবং উত্তর দিক থেকে ১১.২৮ মিটার। এর ভেতরের মেঝে রঙ্গিন মার্বেল পাথরে তৈরী। এর সিলিংকে তিনটি কাঠের পিলার ধরে রেখেছে। প্রতিটি পিলারের ব্যাস ৪৪ সে.মি.। কাবা শরীফের দুটি সিলিং রয়েছে। এর ভেতরের দেয়ালগুলি সবুজ ভেলভেটের পর্দা দিয়ে আবৃত। এই পর্দাগুলি প্রতি তিন বছর পর পর পরিবর্তন করা হয়। এর ছাদে ১২৭ সে.মি লম্বা ও ১০৪ সে.মি. প্রস্থের একটি ভেন্টিলেটার আছে যেটি দিয়ে সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করে। এটি একটি কাচ দিয়ে ঢাকা থাকে। যখন কাবা ঘরের ভেতর ধোয়া হয় তখন এই কাচটি খোলা হয়। কাবা ঘরের ভেতর প্রতি বছর দুবার ধোয়া হয়, শাবান মাসের ১৫ তারিখ এবং মহররম মাসের মাঝামঝি সময়। মেঝে এবং দেয়াল গোলাপ আতর মিশ্রিত জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয়। ধোয়ার পরে মেঝে এবং দেয়াল সাদা কাপড় ও টিসু দিয়ে মোছা হয়। এরপর দেয়ালগুলি পারফিউম দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়। কাবা শরীফের কালো কাপড়ের আবরনটি(কিশওয়া) প্রতি বছর ৯ই জিলহজ্জ পরিবর্তন করা হয়। — সুত্র : সৌদি গেজেট, ৩ জানুয়ারী, ২০১০। 

 কাবা, কাবাঘর, কাবা শরীফ (আরবি: الكعبة al-Ka‘bah; আ-ধ্ব-ব: ['kɑbɑh]) , আরও যে নামে পরিচিত al-Kaʿbatu l-Mušarrafah (الكعبة المشرًّفة), al-Baytu l-ʿAtīq (البيت العتيق “The Primordial House”), অথবা al-Baytu l-Ḥarām (البيت الحرام “The Sacred House”), একটি বড় ঘন আকৃতির ইমারত, যা সৌদি আরবের মক্কা শহরের মসজিদ আল হারেম মসজিদের মধ্যখানে অবস্থিত। আসলে মসজিদটি কাবাকে ঘিরেই তৈরি করা হয়েছে। ইসলাম ধর্ম মতে কাবা কে সবচেয়ে পবিত্র স্থান হিসেবে মনে করা হয়।এটি মুসলমানদের কিবলা, অর্থাৎ যে দিকে মুখ করে নামাজ পরে বা সালাত আদায় করে, পৃথিবীর যে স্থান থেকে কাবা যে দিকে মুসলমানগণ ঠিক সে দিকে মুখ করে নামাজ পরেন। হজ্জ এবং ওমরাহ পালনের সময় মুসলমানগণ কাবাকে ঘিরে তাওয়াফ করেন।

অবস্থান এবং বাস্তবিক কাঠামো

কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায় ১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ  চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী”



কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়। 

কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়।

এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।

পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।
চলুন আমরা মহান আল্লাহ্‌ ঘর কাবা ভিতরের শরিফের ভিতরের দৃশ্য একবার দেখি ।  
পবিত্র কাবা শরীফ এর ভিতরের

YouTube থেকে দেখুন 

র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি,আপনি হয়তো দেখেননি….
 মহান আল্লাহ্‌ কাছে ২ হাত তুলে একটাই দোয়া করি হে
আল্লাহ্‌ !!! কাবা ঘর তয়াফ করার তয়ফিক দান করুন  ( আমিন  )
ডাউনলোড করুন মক্কাতুল মুকাররমাহ ; ইতিহাসে ফিরে  যাওয়া 

একটি ভিডিও প্রতিবেদন / ডুকুমেণ্টারী

2 Sunday School kaba 160x140 120x120 পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা কাবা শরীফের ভিতরের র্দুলভ কিছু নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও চিএ ।


ডাউনলোড লিঙ্ক 


File গুলো ডাউনলোড করে এই সফটওয়্যার দিয়ে জয়েন করে নিন [
http://www.mediafire.com/?i07w81r7bgpv7jc
or,
http://www.mediafire.com/?3njlc496n9c4fhh ]