এই মিশনের টার্গেট ২টা। ১) লোডশেডিং এর মাঝেও বড় বড় ফাইল ডাউনলোড ২) লেটেস্ট মুভি/গেইমস খুঁজে পাওয়া ও ডাউনলোড।
২) সাইটে যান। আর সার্চ দেন। যা খুঁজতেছেন সেটা কোন ক্যাটাগরিতে পরে তা টিক চিহ্ন দিয়ে নিলে সুবিধা।
৩) হায় হায়! আপনি ত লেটেস্ট মুভির নাম জানেন না। তাইলে? ভয় পাবেন না। ভাল মত দেখেন সার্চ বক্সের আশে পাশে। লেখা আছে Top 100। গত ৪৮ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হয়েছে যেগুলা তার লিস্ট। সেখানে একবারে সব ক্যাটেগরির টপ চার্ট পাবেন আবার আলাদা আলাদা ক্যাটেগরি অনুযায়ীও খুঁজে পাবেন। সেখানেই লেটেস্ট মুভি, মোবাইলের গেমস খুঁজে পাবেন।
এরকম আরো কিছু টরেন্ট সাইট আছে। যেমন www.torrentz.com এটা বেশ ভাল একটা টরেন্ট সাইট। এটি ১২-১৩ টি সাইট খুজে বের করে দেয়।
www.kickasstorrents.com এটাও মোটামুটি বিখ্যাত আর ভাল একটা সাইট। আরো কিছু সাইট হচ্ছে-
www.fenopu.eu / www.h33t.com / www.extratorrents.com ইত্যাদি।
৪) এরপর দেখেন ট্রিকস। এইখানে নাম আর আপলোডের তারিখ অনুযায়ী সাজানো আছে। কিন্তু এক পাশে SE মানে Seeds এর সংখ্যা দেয়া। ঐটার উপরে ক্লিক করেন। তাহলে যেই ফাইলগুলার সিড সবচেয়ে বেশি সেগুলা উপরে চলে আসবে।
৭) এখন চলে আসি টরেন্ট ক্লায়েন্টে । বিট কমেট কিংবা ভুজ নামিয়ে ইন্সটল করে ফেলেন। এখন হালকা কিছু সেটিং লাগবে। তার আগে বিটকমেটের কিছু স্পেশালিটি বলে নেই।ডাউনলোড লিংকঃ www.bitcomet.com
আর ভুজ টা www.vuze.com থেকে নামাতে পারবেন।
ধরেন একটা ফাইল নামাবেন। সেটা জিপ করা। কিন্তু আপনি আগেই দেখতে চান যে ভিতরে কী কী আছে ! বিট কমেট আপনাকে অটো সেটা দেখাতে পারবে। এরমধ্যে নির্দিষ্ট কয়েকটা টিক দিয়ে সে কয়টা নামাবেন। একটা মুভির স্যাম্পল হিসেবে অল্প কয়েক মেগাবাইট নামিয়ে উপরে প্রিভিউ বাটনে চাপ দিলে ঐ মুভিটা দেখতে পারবেন। তখন বুঝতে পারবেন যে প্রিন্ট কেমন !
৯) এরপরে Directories এ যান। যেখানে ফাইলগুলা সেইভ করতে চান, সেই ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন।
১০) এরপর Integration থেকে হুবহু আমার দেয়া স্ক্রিনশটের মত করে নিন। বিশেষ করে উপরের দিকের ৪টা বক্সে টিক চিহ্ন দিতে ভুলবেন না।
১১) ওকে দিয়ে সেইভ করে পিসি রিস্টার্ট দেন।
১২) সেই স্টেপ ৬ এ আসেন। ঐভাবে লিংকটা কপি করেন। আর কী লাগে, দেখবেন বিট কমেটে একটা পপ আপ মেন্যু আসছে। সেখান থেকে সিলেক্ট করেন কী কী ফাইল ডাউনলোড করতে চান। ব্যাস, ওকে দিলেই খেলা শুরু।
আর ভুজ থাকলে জাস্ট Get this Torrent এ ক্লিক করেন…ভুজ আপনা আপনি .torrent ফাইলটা নামিয়ে ডাউনলোড শুরু করে দিবে।
১৩) উপরের স্টেপগুলো ফলো করলে। বিট কমেটের সেটিংস আমার মত করে নিলে কম্পুটার অন হলেই বিট কমেট/ভুজ দিয়ে ডাউনলোড শুরু হবে। কিন্তু আপনি ব্রাউজিং এর জন্য কম্পুটার ব্যবহার করবেন। তখন? সিম্পল। ডেস্কটপ স্ক্রিনে ডানদিকে নিচে যেখানে টাইম দেখায় তার আশেপাশে ভিতরেই বিটকমেটের/ভুজের আইকন আছে। সেখানে রাইট ক্লিক করে এক্সিট এ চাপ দেন। অথবা আরেকটা উপায় আছে ডাউনলোড স্পিড লিমিট করে রাখা যায়। ৫-১০ কেবি দিলেই আপনি আরামে ব্রাউজ করতে পারবেন।
১৪) এবার আসা যাক সর্বশেষ ধাপে। রিস্টার্ট দেন কম্পুটার। যখন কম্পুটার বুট হবে তার আগে F2 / Delete /Esc / মানে BIOS আনতে আপনার পিসিতে যা চাপা লাগে তাই চাপেন।
BIOS এ আসলে ভয়ের কারণ নাই। আমি আছি না ! তবে, একেকজনের মাদারবোর্ডের মডেলের একেকরকম ইন্টারফেস। তাই আমি একটা জেনারেল আইডিয়া দিচ্ছি। ভালমত উপরের বার টা দেখেন। একটা ট্যাব থাকবে যার নাম Power। সেটার ভিতরে ঢুকেন। সেখানে একটা অপশনে থাকবে Restore on AC Power Loss অথবা After AC power failure। মানে হচ্ছে, যদি আপনার পাওয়ার চলে যায়, তাহলে কম্পু কী করবে?
উত্তর হিসেবে Power On বা Power off বা Remember যেটাই থাকুক আপনি “রিমেম্বার” এ নিয়ে আসবেন।
তো কম্পুটার যখন অন হবে, তখন উইন্ডোজ আসবে। উইন্ডোজ আসলে অটো আপনার মডেম কানেক্ট হবে । ভুজ/বিটকমেট চালু হবে…ডাউনলোডিং চালু হবে। এখন সকাল বেলা ডাউনলোড দিয়ে অফিসে চলে যান। কলেজ যান। এসে দেখবেন ডাউনলোড শেষ। অথবা রাতে দিয়ে ঘুমান। যতই কারেন্ট যাক, দেখবেন সকালে গরম গরম মুভি /গেমস রেডি ।
প্রিপারেশন স্টেপঃ
প্রথমেই
দরকার একটা টরেন্ট ক্লায়েন্ট। মিউটরেন্ট, বিটটরেন্ট ইত্যাদি পিসিতে
ইন্সটল করা থাকলে দ্রুত আনইন্সটল করুন। কারণ এগুলো অনেক স্লো ডাউনলোডের
জন্য। আমার রিকমেন্ড হচ্ছে ভুজ কিংবা বিটকমেট। এই দুইটাই স্পিডের ক্ষেত্রে
সেরা।
১) http://www.thepiratebay.se তে
যান। এইটা একটা চরম সাইট। আমেরিকা পাগলের মত এর মালিককে খুজতেছে। কিন্তু
কোন লাভ হয় নাই। ওদের সার্ভার বন্ধ করার এমন কোন চেষ্টা নাই যে করা হয়
নাই। কিন্তু ওদের দুইটা সার্ভারের একটা আটলান্টিক মহাসাগরের নিচে অজ্ঞাত
স্থানে। আরেকটা ছোট ড্রোন প্লেন দিয়ে কোন দেশের আকাশে যেন উড়তেছে। আর
সাধারণ ভাড়া করা সার্ভার ত আছেই !২) সাইটে যান। আর সার্চ দেন। যা খুঁজতেছেন সেটা কোন ক্যাটাগরিতে পরে তা টিক চিহ্ন দিয়ে নিলে সুবিধা।
৩) হায় হায়! আপনি ত লেটেস্ট মুভির নাম জানেন না। তাইলে? ভয় পাবেন না। ভাল মত দেখেন সার্চ বক্সের আশে পাশে। লেখা আছে Top 100। গত ৪৮ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হয়েছে যেগুলা তার লিস্ট। সেখানে একবারে সব ক্যাটেগরির টপ চার্ট পাবেন আবার আলাদা আলাদা ক্যাটেগরি অনুযায়ীও খুঁজে পাবেন। সেখানেই লেটেস্ট মুভি, মোবাইলের গেমস খুঁজে পাবেন।
এরকম আরো কিছু টরেন্ট সাইট আছে। যেমন www.torrentz.com এটা বেশ ভাল একটা টরেন্ট সাইট। এটি ১২-১৩ টি সাইট খুজে বের করে দেয়।
www.kickasstorrents.com এটাও মোটামুটি বিখ্যাত আর ভাল একটা সাইট। আরো কিছু সাইট হচ্ছে-
www.fenopu.eu / www.h33t.com / www.extratorrents.com ইত্যাদি।
৪) এরপর দেখেন ট্রিকস। এইখানে নাম আর আপলোডের তারিখ অনুযায়ী সাজানো আছে। কিন্তু এক পাশে SE মানে Seeds এর সংখ্যা দেয়া। ঐটার উপরে ক্লিক করেন। তাহলে যেই ফাইলগুলার সিড সবচেয়ে বেশি সেগুলা উপরে চলে আসবে।
সিড
এটাই প্রমাণ করে যে এই ফাইল বিশ্বাসযোগ্য। আরেকটা দেখার বিষয় আছে সেটা
হচ্ছে লিচার। এমন ফাইল ডাউনলোড করবেন যার লিচারের চেয়ে সিডার বেশি।
৫)
উপরের চার পাঁচটা লিংক Open in new tab বা মাউসের চাকার উপর ক্লিক দিয়ে
নতুন ট্যাবে খুলুন। এবার দেখেন নিচে প্রচুর কমেন্ট আছে। অন্তত ২-১ টা
কমেন্টে চোখ বুলান। সন্দেহজনক কিছু থাকলে টের পাবেন। মুভি টরেন্টের
ক্ষেত্রে কমেন্টে যারা ডাউনলোড করেছে তারা দেখবেন অডিও/ভিডিও রেটিং
দিয়েছে। ওইটা দেখলেও উপকৃত হবেন।
গেম ডাউনলোডের
ক্ষেত্রে কমেন্ট দেখা অত্যন্ত জরুরী। অনেক গেমই কাজ করে না। গেম এ ভাইরাস
থাকতে পারে…কাজ না করতে পারে। সেক্ষেত্রে কমেন্টে আপনার সলুশান পাওয়ার
সম্ভাবনা ৬০%।
৬) এখন সবকিছু মিলিয়ে (সিড আর অল্প বিস্তর ক্ষেত্রে
কমেন্ট) যেটা সবচেয়ে ভালো লাগলো, সেই লিংকের নিচে সবুজ অক্ষরে Get This
Torrent লেখা। আমি যেই স্ক্রিনশট দিলাম, আমার ব্রাউজারে এডব্লকার ইন্সটল
করা। তাই এড দেখাচ্ছেনা। নইলে এড ব্যানারে ডাউনলোড নাউ টাইপ কথা থাকতে
পারে। যাক, সেগুলায় ক্লিক মারবেন না। আমি যেখানে দেখাইছি, ওখানে মাউসের
রাইট ক্লিক দিবেন। Context Menu থেকে Copy link address এ ক্লিক করবেন।৭) এখন চলে আসি টরেন্ট ক্লায়েন্টে । বিট কমেট কিংবা ভুজ নামিয়ে ইন্সটল করে ফেলেন। এখন হালকা কিছু সেটিং লাগবে। তার আগে বিটকমেটের কিছু স্পেশালিটি বলে নেই।ডাউনলোড লিংকঃ www.bitcomet.com
আর ভুজ টা www.vuze.com থেকে নামাতে পারবেন।
ধরেন একটা ফাইল নামাবেন। সেটা জিপ করা। কিন্তু আপনি আগেই দেখতে চান যে ভিতরে কী কী আছে ! বিট কমেট আপনাকে অটো সেটা দেখাতে পারবে। এরমধ্যে নির্দিষ্ট কয়েকটা টিক দিয়ে সে কয়টা নামাবেন। একটা মুভির স্যাম্পল হিসেবে অল্প কয়েক মেগাবাইট নামিয়ে উপরে প্রিভিউ বাটনে চাপ দিলে ঐ মুভিটা দেখতে পারবেন। তখন বুঝতে পারবেন যে প্রিন্ট কেমন !
ভুজের সাথে এর যা একটু তুলনা। বাকিগুলার চেয়ে বহু উপরে।
৮
) বিট কমেটের একটু সেটিং করা লাগে। উপরের বারে লেখা আছে Tools. এখানে
ক্লিক করে options এ যান। অপশনসের উইন্ডো ওপেন হবে।ওখানে ডান দিকের চার্ট
থেকে প্রথমেই পাবেন Connection। সেটার ভিতরের সেটিংসে । এখানে ম্যাক্স
আপলোড রেট ০ বা আনলিমিটেড দেয়া থাকে। আমি সর্বনিন্ম(সিস্টেমে যা সাপোর্ট
করে) ১০ কেবিপিএস দেই।৯) এরপরে Directories এ যান। যেখানে ফাইলগুলা সেইভ করতে চান, সেই ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন।
১০) এরপর Integration থেকে হুবহু আমার দেয়া স্ক্রিনশটের মত করে নিন। বিশেষ করে উপরের দিকের ৪টা বক্সে টিক চিহ্ন দিতে ভুলবেন না।
১১) ওকে দিয়ে সেইভ করে পিসি রিস্টার্ট দেন।
১২) সেই স্টেপ ৬ এ আসেন। ঐভাবে লিংকটা কপি করেন। আর কী লাগে, দেখবেন বিট কমেটে একটা পপ আপ মেন্যু আসছে। সেখান থেকে সিলেক্ট করেন কী কী ফাইল ডাউনলোড করতে চান। ব্যাস, ওকে দিলেই খেলা শুরু।
আর ভুজ থাকলে জাস্ট Get this Torrent এ ক্লিক করেন…ভুজ আপনা আপনি .torrent ফাইলটা নামিয়ে ডাউনলোড শুরু করে দিবে।
১৩) উপরের স্টেপগুলো ফলো করলে। বিট কমেটের সেটিংস আমার মত করে নিলে কম্পুটার অন হলেই বিট কমেট/ভুজ দিয়ে ডাউনলোড শুরু হবে। কিন্তু আপনি ব্রাউজিং এর জন্য কম্পুটার ব্যবহার করবেন। তখন? সিম্পল। ডেস্কটপ স্ক্রিনে ডানদিকে নিচে যেখানে টাইম দেখায় তার আশেপাশে ভিতরেই বিটকমেটের/ভুজের আইকন আছে। সেখানে রাইট ক্লিক করে এক্সিট এ চাপ দেন। অথবা আরেকটা উপায় আছে ডাউনলোড স্পিড লিমিট করে রাখা যায়। ৫-১০ কেবি দিলেই আপনি আরামে ব্রাউজ করতে পারবেন।
১৪) এবার আসা যাক সর্বশেষ ধাপে। রিস্টার্ট দেন কম্পুটার। যখন কম্পুটার বুট হবে তার আগে F2 / Delete /Esc / মানে BIOS আনতে আপনার পিসিতে যা চাপা লাগে তাই চাপেন।
এখানেই একটা মূল জিনিস শেখানো হবে। কিভাবে
কারেন্ট চলে গেলে…কারেন্ট আসার পরে আবার আপনা আপনি কম্পু অন হবে। আর
ভুজ/বিটকমেটের জন্য কম্পু অন হলেই আপনা আপনি ডাউনলোডিং শুরু হবে।
আগে
বলি এই স্টেপের উদ্দেশ্যঃ কম্পুটার চলা অবস্থায় কারেন্ট গেলে(পিসি অফ
হয়ে গেলে) যখন কারেন্ট আসবে তখন অটো অন হয়ে যাবে। আবার কম্পুটার বন্ধ
অবস্থায় কারেন্ট গেলে, আবার কারেন্ট আসলেও কম্পুটার অন হবে না।BIOS এ আসলে ভয়ের কারণ নাই। আমি আছি না ! তবে, একেকজনের মাদারবোর্ডের মডেলের একেকরকম ইন্টারফেস। তাই আমি একটা জেনারেল আইডিয়া দিচ্ছি। ভালমত উপরের বার টা দেখেন। একটা ট্যাব থাকবে যার নাম Power। সেটার ভিতরে ঢুকেন। সেখানে একটা অপশনে থাকবে Restore on AC Power Loss অথবা After AC power failure। মানে হচ্ছে, যদি আপনার পাওয়ার চলে যায়, তাহলে কম্পু কী করবে?
উত্তর হিসেবে Power On বা Power off বা Remember যেটাই থাকুক আপনি “রিমেম্বার” এ নিয়ে আসবেন।
তো কম্পুটার যখন অন হবে, তখন উইন্ডোজ আসবে। উইন্ডোজ আসলে অটো আপনার মডেম কানেক্ট হবে । ভুজ/বিটকমেট চালু হবে…ডাউনলোডিং চালু হবে। এখন সকাল বেলা ডাউনলোড দিয়ে অফিসে চলে যান। কলেজ যান। এসে দেখবেন ডাউনলোড শেষ। অথবা রাতে দিয়ে ঘুমান। যতই কারেন্ট যাক, দেখবেন সকালে গরম গরম মুভি /গেমস রেডি ।
কাজ শেষ। কম্পুটার নিজেই এখন মনে রাখবে যে কারেন্ট যাওয়ার সময় এটা অন ছিলো নাকি অফ ছিলো।
অনেকেই
বলেন যে টরেন্ট এখন পুরান জিনিস…এখন সবকিছু ডাইরেক্ট ডাউনলোডের যুগ…কিন্তু
আমাদের দেশে কারেন্টের যে অবস্থা তাতে ডাইরেক্ট একশান নেয়ার ইচ্ছা থাকলেও
সবসময় নেয়া যায় না। আমাদের জন্য টরেন্টই ভরসা। টরেন্ট ফাইল নামানোর
জন্যwww.zbigz.com মোটামুটি নির্ভরযোগ্য সাইট বর্তমানে। কারেন্টের প্রবলেম না থাকলে আমিও এটা ইউজ করি।